The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

অতিরিক্ত পাকা কলা খাওয়া কী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যদি কলা অতিরিক্ত পেকে কিংবা মজে যায়, তাহলে পটাশিয়াম, ফাইবার, নানা ধরনের ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকা সত্ত্বেও তা শরীরের ক্ষতি করতেই পারে।

অতিরিক্ত পাকা কলা খাওয়া কী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো? 1

শক্ত দেখে বাজার থেকে এক ডজন কলা কিনলেন। তবে দেখা গেলো একটা দিন যেতে না যেতেই গরমে সেই কলা মজে গিয়েছে। হলুদ খোসাতে কালচে-খয়েরি ছোপ ধরতেও শুরু করেছে। এই ধরনের কলা সাধারণত কেও খেতেই চান না। তবে একটু পেকে গিয়েছে বলে সেটি ফেলেও দেওয়া যায় না। অনেকেই মজা কলার সঙ্গে আটা কিংবা ময়দা মিশিয়ে প্যানকেক তৈরি করেন। এতে করে মজা কলার সদগতিও হয়। আবার সুন্দর একটি পদও তৈরি হয়ে যায়। তবে চিকিৎসকরা বলেছেন, এই ধরনের কলা শরীরের পক্ষে বেশ ক্ষতিকর। কেনো তা জানেন?

কলাতে পটাশিয়াম, ফাইবার, নানা ধরনের ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকা সত্ত্বেও তা শরীরের ক্ষতি করতে পারে। এর কারণ হলো, কলা একটু বেশি পেকে গেলে তার মিষ্টত্বও বাড়ে। আর সেই কারণেই সেটি খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তবে তাতে কিছু ক্ষতি হয়। কলা বেশি পেকে গেলে, তার স্টার্চ ভাঙতে শুরু করে ও সেগুলো তখন চিনিতে পরিণত হয়। সাধারণ হলুদ কলার তুলনায় বেশি পেকে কালচে হয়ে যাওয়া কলায় প্রায় ৩ গ্রাম বেশি চিনি বিদ্যমান থাকে। এই কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়াও বেশি পেকে যাওয়া কলায় ফাইবারের পরিমাণও তখন কমতে থাকে। যে কারণে তা স্বাস্থ্যের জন্য ততোটাও ভালো নয়।

মূলত কলা পচনশীল খাবার। অতিরিক্ত পেকে যাওয়া কলার মধ্যে খুব সহজেই ছত্রাক বাসা বাঁধতেই পারে। যা খোলা চোখে সহজে দেখাও যায় না। যে কারণে খাবারের সঙ্গে তা পেটের মধ্যে গিয়ে গোল পাকাতে শুরু করে দেয়। এই ধরনের মজা কলা খেলে ডায়েরিয়াতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali