The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বুকের দুধ বাড়াতে নতুন মায়েদের যে খাবারগুলো খেতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এক তথ্যে দেখা যায়, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির অন্যতম একটি কারণই হলো মায়েদের অপুষ্টি। তাই সুস্থ ভবিষ্যৎ পেতে গর্ভবতী ও নতুন মায়েদের প্রতিদিনকার খাদ্যতালিকার দিকে নজর দিতে হবে।

বুকের দুধ বাড়াতে নতুন মায়েদের যে খাবারগুলো খেতে হবে 1

যদি মা সুস্থ থাকে, তাহলে শিশুও সুস্থ থাকবে। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় এবং সদ্যোজাতদের ক্ষেত্রে এটি চিরন্তন সত্য। শরীর ও মস্তিষ্কের যথাযথ পুষ্টি এবং বৃদ্ধির জন্য সদ্যোজাতের প্রথম ৬ মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ৬ মাস তার প্রধান আহারই হলো মাতৃদুগ্ধ। শিশুর বিকাশের জন্য মায়ের দুধ যেমনি গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দুধ সরবরাহের জন্য মায়ের প্রয়োজন রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির অন্যতম একটি কারণই হলো মায়েদের অপুষ্টি। তাই সুস্থ সবল ভবিষ্যতের লক্ষে গর্ভবতী ও নতুন মায়েদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকার দিকে নজর দিতে হবে।

খাদ্য তালিকায় যা রাখবেন

# প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক-সবজি থাকাটা খুবই জরুরি। ঝিঙে, ঢেঁড়শ, সিম, বরবটি, কুমড়া, লাউ, বেগুন, উচ্ছে, পটল, পালংশাকসহ বিভিন্ন ধরনের শাক, মটরশুঁটি ইত্যাদি রাখতে হবে।

# সেইসঙ্গে খেতে হবে ওটস্, বার্লি, মিলেটের মতো গোটা শস্যও।

# প্রতিদিন দুই বাটি করে ডাল খেতে হবে। মুসুর, মুগ, ছোলা, মটর, অড়হর, বিউলি, যে ডাল ভালো লাগে সেটিই খেতে পারেন।

# প্রোটিন খাওয়াও অত্যন্ত জরুরি। তাই প্রতিদিন পাতে থাকুক মাছ, ডিম, দুধ, মুরগির মাংস, পনির, বাদাম ইত্যাদি।

# রান্নাতে ব্যবহার করুন মৌরি, মেথি, সাদা তিল, তিসি ইত্যাদি।

# পরিমিত আদা রসুন নিয়মিতভাবে খেতে হবে।

# শরীরের পুষ্টি বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ফল খেতে হবে। আপেল, পেয়ারা, পেঁপে, কলা, বেদানা মা ও শিশু উভয়ের জন্যই খুব উপকারী।

# শিশুর স্তন্যপানের পর মায়ের শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দেয়। তাই প্রতিদিন মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে।

# সাধারণ চায়ের থেকে মেথি, আদা, মৌরির তৈরি ভেষজ চা নতুন মায়েদের পক্ষে খুবই উপকারী। এতে করে দুধের সরবরাহ বাড়ে।

যেগুলো এড়িয়ে চলতে হবে

# কফি কিংবা ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় নতুন মায়েদের বেশি না খাওয়া ভালো। তাতে মা ও শিশু উভয়ের ঘুমের ব্যাঘাতও ঘটতে পারে।

# চিপস্, ফাস্ট ফুড, কেক-কুকিজ়ের মতো মিষ্টি, সফ্ট ড্রিঙ্কস যতোটা পারবেন এড়িয়ে চলুন।

# অ্যালকোহল ও ধূমপান একেবারেই বন্ধ রাখতে হবে।

# যেসব খাবার খেলে অ্যালার্জি হয়, সেগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে।

তবে যতো নিয়মই থাকুক না কেনো সেগুলো মেনে চলতে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলুন। কারণ হলো খাদ্যতালিকায় কী থাকা উচিত কিংবা অনুচিত, তা কেবলমাত্র চিকিৎসকরাই সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali