The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এক মহা অভিশাপ ইবোলা ভাইরাস!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এইডস যখন ছড়িয়ে পড়তে লাগলো তখন অনেকেই এটিকে এক অভিশাপ হিসেবে অভিহিত করলেন। কিন্তু এইডস এর থেকে ভয়াবহ এক রোগ হলো ইবোলা। এই ইবোলা ভাইরাস পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোতে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে।

Ebola virus curse

এইডস এর আগমনে অনেকেই শঙ্কিত হয়ে পড়লেও ইবোলা আসার পর মানুষ বুঝতে পেরেছে যে ভয়াবহতা কাকে বলে। এখন এই ইবোলা ভাইরাস শুধু পশ্চিমাদের নয়, সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছে এক মহা আতঙ্ক। এই আতঙ্ক থেকে মানুষ কবে পুরোপুরি মুক্তি পাবে তা এখনও কেও জানে না। যদি ইতিমধ্যেই এই ইবোলা ভাইরাসের প্রতিশেষক টীকা আবিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু এই টীকা বাজারে আসতে আরও বেশ সময় লাগবে। আর এই সময় মানুষ কিভাবে এর মোকাবেলা করতে তা নিয়ে বিশ্ববাসী চিন্তিত।

GUINEA-HEALTH-EBOLA

এইডস থেকেও কেনো এতো বিপদজ্জনক এই ইবোলা ভাইরাস?

এইডস রোগি জনসমক্ষে ঘোরা-ফেরা করলেও কোনো সমস্যা হয় না। কারণ একমাত্র রক্ত আদান-প্রদান ও যৌন মিলন ছাড়া এই রোগ ছড়াই না। আর তাই একজন এইডস রোগিকে চিকিৎসা দেওয়া এবং পারিবারিকভাবে বসবাস ততোটা বিপদজ্জনক নয়। কিন্তু ইবোলা ভাইরাস এতোটাই বিপদজ্জক যে, এর চিকিৎসায় নিয়োজিতরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক হিসেবে দেখা যায় যে, প্রথম দিকে আক্রান্তদের প্রায় ৩০ শতাংশই ছিল চিকিৎসক। পরে অবশ্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে চিকিৎসা করানোর কারণে এই মাত্রা কমে এসেছে। মাথা থেকে পা পর্যন্ত বিশেষ ড্রেস পরে চিকিৎসা করানো হয় রোগিদের। তাহলে চিন্তা করুন কতটা মারাত্মক এই ইবোলা ভাইরাস। খুব সহজে ছড়িয়ে পড়ে একজন হতে আরেকজনের শরীরে আর তাই এটিকে বিপদজ্জনক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তারপর আক্রান্তদের অন্তত ৫৫ থেকে ৬০ ভাগই মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়েন। বাকিরা বেঁচে থাকলেও তাদের ভবিষ্যত নিয়ে এক মহা সংকট তৈরি হতে পারে। কারণ এরা কতদিনে, কতমাসে বা কতবছরে পুরো সুস্থ্য হয়ে সমাজে আর দশ জনের সঙ্গে বসবাস করতে পারবে সেটিও একটি চিন্তার বিষয।

Ebola virus curse-3

কেনো ইবোলা আক্রান্ত এতোটা অবহেলিত হচ্ছেন

ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে অন্যরা কতটা দূরে সরে পড়েন সেটি আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না। খুব সহজে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে অন্য সুস্থ্য মানুষদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর তাই আক্রান্তদের থেকে যমের মতো সরে পড়েন অন্যরা। এক অমানবিক পরিস্থিতির উদ্ভব হয় আক্রান্তদের। এমনও শোনা গেছে, আক্রান্ত হওয়ার পর দূরে কোথাও ফেলে আসা হয়েছে ইবোলা আক্রান্ত রোগিকে! পরে তাকে সরকারি ব্যবস্থাপনায় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বড়ই অমানবিক পরিস্থিতির উদ্ভব করতে পারে এই ইবোলা ভাইরাস।

আসুন ইবোলা ভাইরাস সম্পর্কে পুরোনো কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক:

ইবোলা ভাইরাস ব্যধিটি আসলে কি?

এ রোগটি একটি তীব্র ভাইরাস ঘটিত রোগ যা পূর্বে Ebola hemorrhagic fever (EHF) নামে পরিচিত ছিলো। ইবোলা ভাইরাস গোত্রের ৫টির মধ্যে ৩টি প্রজাতি মানুষের শরীরের মধ্যে সংক্রমিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ করার ক্ষমতা রয়েছে। তবে বাকি ২টি মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। এদের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্নক হচ্ছে জাইরে (Zaire) নামক ইবোলা ভাইরাস (জাইরে হচ্ছে জায়গার নাম যেখানে সর্বপ্রথম এই ভাইরাসে কোনো মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল)।

ইবোলা রোগের উৎপত্তি

এ রোগের উৎপত্তি কোথায় থেকে বা কিভাবে হয়েছে তা সঠিকভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হয় যে, বাদুরের দেহাভ্যন্তরে এই রোগের ভাইরাস বংশবিস্তার করে। পরবর্তিতে মানুষ বা স্তন্যপায়ী প্রাণী আক্রান্ত বাদুর আহার করলে তা স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে স্থানান্তরিত হয়। ধারণা করা হয় যে, প্রথম মানুষ জংগলে গিয়ে এ ভাইরাসে আক্রান্ত কোনো একটি প্রাণীকে শিকার করে এবং পরবর্তিতে তা ভক্ষণের মাধ্যমে ভাইরাসটি লোকালয়ে চলে আসে। বাদুর, শূকর অথবা কুকুর যেকোনোটি এই ভাইরাসের বাহক হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। সুদানে সর্বপ্রথম মানুষের ভিতর এই রোগের লক্ষণ ধরা দেয়। সেখানে ২৫৪ জন এ রোগে আক্রান্ত হয়। যার মধ্যে ১৫১ জন মারা যায়। সেখানে মৃত্যুর হার ছিল প্রায় ৫৩%।

এই রোগের লক্ষণসমূহ

ইবোলা ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার পর সর্বোচ্চ ২১ দিন লাগতে পারে এ রোগের লক্ষণসমূহ পরিলক্ষিত হওয়ার জন্য। এই রোগের লক্ষণসমূহ সাধারণ ফ্লু এর মতই। সর্দি কাশি, মাথা ব্যথা, বুমি বুমি ভাব, ডায়েরিয়া ও জ্বর এই রোগের প্রধান উপসর্গ। সমস্যা হচ্ছে সাধারণ ফ্লু হলেও একই লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে পানিশূণ্যতা, কিডনি ও লিভারের সমস্যা এবং রক্তক্ষরণের দিকে ধাবিত হয়। কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ ভেঙ্গে পড়ে এবং জ্বরের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। এইসব ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকে। যেহেতু সাধারণ ফ্লু এবং ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগের লক্ষণ একই, তাই কারো উপরোক্ত কোনো উপসর্গ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে! রক্ত পরীক্ষা করলে তখন নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এটা ম্যালেরিয়া, হেপাটাইটিস, কলেরা কিনা। অথবা অন্য কোনো রোগের জীবাণুর কারণে হচ্ছে কিনা।

ইবোলা ভাইরাস রোগের চিকিৎসা

আগেই বলা হয়েছে, এই রোগের কোনো প্রতিষেধক এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। সুতরাং যা করতে হবে রোগীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে হবে নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার জন্য। ডায়েরিয়ার কারণে রোগীর শরীরে পানিশূণ্যতা দেখা দিলে রোগীর জন্য জরুরি ভিত্তিতে সেলাইনের ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে করে পানিশূণ্যতাজনিত সমস্যা দেখা না দেয়। জ্বর নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। ব্যথার জন্য রোগীকে পেইন কিলার খাওয়ানো যাবে, যাতে করে রোগীকে খানিকটা স্বস্তিবোধ করে। রোগিকে সার্বক্ষণিকভাবে মনিটর করতে হবে। দেখতে হবে শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ সঠিক আছে কিনা। ব্লাডপ্রেশার কম অথবা বেশি হচ্ছে নাকি তাও খেয়াল রাখতে হবে।

আরোগ্য সম্ভাবনা আছে?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই রোগ নিরাময়যোগ্য কিনা। এখনি এই প্রশ্নের সঠিক কোনো উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ তথ্য মতে, এই রোগে মৃত্যুর হার ৫০%-৯০%। ক্ষেত্রে রোগ ভালো হয়ে যাওয়া বা রোগী সুস্থ হয়ে ওঠা, অনেক কিছুর উপর নির্ভরশীল। যেমন ভাইরাল ইনফেকশন কতটা প্রকট, কি ধরনের চিকিৎসা প্রদান করা চলছে, রোগ কতটা দ্রুত সনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে, এই জিনিসগুলোর উপর অনেকাংশেই নির্ভর করে রোগীর ভালো হয়ে উঠবে কি না। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এই রোগের লক্ষণগুলো অন্য আরও অনেকগুলো রোগের লক্ষণের সাথে মিলে যায়। যে কারণে রোগ সনাক্ত করতে সময় লেগে যায়। আবার সঠিক রোগ সনাক্ত করা ও সে অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়াটাও অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেয়। যদি দ্রুত সময়ের মধ্যে রোগ সনাক্ত করা যায় এবং সঠিক মেডিক্যাল সাপোর্ট দেওয়া যায়, সেক্ষেত্রে রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

ইবোলার ভাইরাস ছড়ায় কিভাবে

এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। যেহেতু প্রতিশেধক আবিষ্কার হয়নি এখনও। সেহেতু প্রতিকার করাটাই সর্বোত্তম পন্থা। এই রোগ কিভাবে ছড়ায় তা জানা থাকলে, এই রোগ প্রতিরোধ করা অনেকটাই সহজ। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে নির্গত তরল এর সংস্পর্শে সুস্থ কোনো ব্যক্তি আসলে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। শরীর থেকে নির্গত তরল যেমন- ঘাম, লালা, বুমি, ডায়েরিয়ার এর সংস্পর্শে আসলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। বীর্যের মাধ্যমেও এই রোগ ছড়াবার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার আক্রান্ত রুগী মারা গেলেও মৃতের শরীরেও এর জীবাণু সক্রিয় থাকে, যে কারণে মৃতব্যাক্তির শেষক্রিয়া সম্পন্ন করার সময়ও সর্বোচ্চ সতর্কমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

কত সালে এ রোগের আবির্ভাব

১৯৭৬ সালে কংগোর জিয়েরা এলাকায় সর্বপ্রথম এ রোগটি ধরা পড়ে। সেখানে ৩১৮ জন আক্রান্ত হয়। যার মধ্যে ২৮০জন (৮৮%) মারা যায়। পরবর্তীতে সুদানে তা ছড়িয়ে পড়ে, সেখানে ২৮৪ জন আক্রান্ত হয়ে ১৫১ জন মারা যায় (৫৩%)। তবে এখন বর্তমানে এই রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় এ বছরের মার্চ মাসে গিনিয়াতে। এই ইবোলা ভাইরাসটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিম আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলোতে যেমন- সিয়িরা লিওন, লিবিরিয়া, নাইজেরিয়াতে। এবার আগের সব রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। এখন পর্যন্ত টোটাল ১৩২৩ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৭২৯ জন মারা গেছে (৫৫%)। সবচেয়ে ভয়ংকর দিক হচ্ছে, ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মী মারা গেছে এই রোগে, যারা এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সেবায় নিয়োজিত ছিলেন।

উদ্বিগ্ন না হয়ে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে

যেহেতু রোগটি আফ্রিকার দূর্গম এলাকা হতে ছড়াচ্ছে। আফ্রিকার দুর্গম এসব এলাকায় চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেকটাই অপ্রতুল্। তাই মৃত্যুর সংখ্যা অনেক বেশি। উন্নত বিশ্ব ইতিমধ্যেই সতর্কতামূলক বিশেষ অবস্থা জারি করা হয়েছে। কেও এই রোগে আক্রান্ত হলেও যাতে রোগ ছড়িয়ে না পড়, সেদিকে তারা খুব সতর্ক। সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যদি এই রোগ একবার ছড়িয়ে পড়ে তবে কিভাবে এর বিরুদ্ধে মোকাবেলা করতে হবে তা নিয়ে ভাবাটা জরুরি হয়ে পড়েছে। সরকার ও স্বাস্থমন্ত্রণালয়সহ সবাইকে এখনই এই রোগের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যদিও বাংলাদেশেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

আপনি বাঁচবেন কিভাবে

সাধারণত যে সকল জায়গাতে এ রোগ দেখা দিয়েছে ওই সকল জায়গায় না গেলে আপনার ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। কিন্তু আপনি যদি সর্বশেষ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্ত দেশগুলোর কোনো একটিতে ভ্রমণ করে থাকেন, তবে অবশ্যই সতর্ক অবস্থা গ্রহণ করা দরকার।

# সবসময় হাত সাবান এবং গরম পানি দিয়ে ধুতে হবে।

# খেয়াল রাখতে হবে যাতে চোখ, নাক অথবা মুখে হাত লাগানোর আগে হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

# আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে যাওয়ার সময় শরীর ঢেকে মাস্ক পরে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

# আক্রান্ত ব্যক্তির বডি লিকুইড যাতে আপনার সংস্পর্শে কোনোভাবেই না আসে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

# যদি কোনো কারণে এই রোগের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে আলাদা করে ফেলতে হবে, যাতে অন্য কেও এ রোগে আক্রান্ত না হয় এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশে যাতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয় সেদিকে খেয়াল রাখতে সকলকে সচেতন হতে হবে। জ্বর, সর্দি, কাশি হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎকের পরামর্শে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হবে। ভীত না হয়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে এবং পাশ্ববর্তী সকলকে সচেতন করতে হবে।

ইবোলা সম্পর্কে জানতে আরও পড়ুন:

“ইবোলা থেকে বাঁচতে আপনার যা করনীয়
“ছড়িয়ে পড়ছে ইবোলা ভাইরাস: মোকাবেলায় যা কিছু জানা জরুরি”

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali