The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বজ্রপাতে আহত হলে তাৎক্ষণিক করণীয়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সাম্প্রতিক সময় দেশে বজ্রপাতে হতাহতের ঘটনা বেশি ঘটছে। সাধারণত বর্ষার সময় বজ্রপাত হয়ে থাকে। তবে অন্য সময়ও এটি হতে পারে। বজ্রপাতে আহত হলে তাৎক্ষণিক করণীয় বিষয়গুলো জেনে রাখুন।

বজ্রপাতে আহত হলে তাৎক্ষণিক করণীয় 1

কোনো ব্যক্তির ওপর যদি বজ্রপাত হয় তাহলে তার শরীরের ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ হয়ে থাকে। এতে করে তার হৃৎপিণ্ড বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণত রাস্তায় বিদ্যুৎ সঞ্চালনের লাইনে এক হাজার ভোল্টেজ কিংবা তার থেকেও বেশি হয়ে থাকে।

বিবিসি বাংলাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক তানভীর আহমেদ জানিয়েছেন যে, বজ্রপাত হতে উৎপন্ন হওয়া বিদ্যুৎ আল্ট্রা হাই-ভোল্টেজ হয়ে তাকে। বজ্রপাত সাধারণত দুই রকমের হয়। কারও ওপর সরাসরি হতে পারে, আবার বিশাল একটি এলাকা জুড়েও এটি বজ্রপাত হতে পারে।

তানভীর আহমেদ জানিয়েছেন, কারও ওপর যদি সরাসরি বজ্রপাত হয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই পুড়ে যান তিনি। বজ্রপাতে ভোল্টেজ খুব বেশি থাকে, যা ১০ হাজার হতে মিলিয়ন পর্যন্ত চলে যায়। আবার কোনো কোনো এলাকার গাছ, বৈদ্যুতিক খুঁটি, উঁচু ভবন বা টাওয়ারের ওপর যদি বজ্রপাত হয় তাহলে সেখান থেকে আল্ট্রা লো-ডিউরেশন বিদ্যুৎ সৃষ্টি হতে পারে। এই সময় আশপাশে কেও থাকলে তার শরীরে দ্রুত বিদ্যুৎ প্রবেশ করে বেরিয়ে যায়।

বজ্রপাত নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে যে, কেও বজ্রপাতে আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহত রোগীর মতোই তার চিকিৎসা করতে হবে। কেও বজ্রপাতে আহত হলে তার শ্বাস-প্রশ্বাস এবং হৃদস্পন্দন ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। কয়েক মিনিটের মধ্যে যদি আহত ব্যক্তির কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করা যায় তাহলে তাকে বাঁচানো যেতে পারে।

তানভীর আহমেদ বলেন, বজ্রপাতে আহত হলেও অনেকের আবার হৃদপিণ্ড বন্ধ হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যু ঘটে। কারও কারও আবার হার্ট একটু বন্ধ হয়ে আবার চালু হয়। এদের মধ্যে যাদের হাসপাতালে নেওয়া হয় তাদের অনেকেই রক্ষা পান।

তিনি আরও জানিয়েছেন, আহত ব্যক্তির হৃদপিণ্ড যদি সচল থাকে তাহলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাকে সিপিআর দিতে হবে। তবে এই ক্ষেত্রে সিপিআর বিষয়ে অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে। সিপিআর দ্বারা ওই ব্যক্তির হৃদপিণ্ড সচল রাখতে হবে। আশপাশে অ্যাম্বুলেন্স কিংবা গাড়িতে করে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। আহত কিংবা মৃত ব্যক্তিকে ধরা বা স্পর্শ করার ক্ষেত্রে ভয়ের কিছুই নেই। কেনোনা, তার শরীরে কোনো বিদ্যুৎ থাকে না।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali