দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বের পাঁচ শীর্ষ ধনী ব্যক্তির তালিকায় রয়েছেন একমাত্র ভারতীয় মুকেশ আম্বানি। করোনার কারণে চলা লকডাউনে যখন ভারতে একের পর এক কলকারখানা, কোম্পানি বন্ধ রয়েছে। সেই সময় সমান তালে অর্থ কামিয়েছেন মুকেশ- প্রতি ঘণ্টায় ৯০ কোটি রুপি!
ফেসবুক হতে শুরু করে একাধিক বহুজাতিক সংস্থা তার সংস্থার শেয়ার কিনে অংশীদারও হয়েছেন। অপরদিকে ফুলেফেঁপে উঠেছেন আম্বানির সম্পদ।
মুকেশ আম্বানির ব্যক্তিগত সম্পত্তির পরিমাণ বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৬,৫৮,৪০০ কোটি রুপি। শুধুমাত্র ফেসবুক, গুগল, সিলভার লেকের মতো দুনিয়াখ্যাত সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে তিনি ঘরে তুলেছেন অন্তত ২ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ কোটি রুপি।
হিসাবে করে দেখা যায় যে, করোনায় লকডাউন চলাকালে মুকেশ আম্বানি প্রতি ঘণ্টায় ৯০ কোটি রুপি কামিয়েছেন। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণের উপর এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির শিরোপা দিয়েছে তাকে।
তার মোট সম্পত্তি তালিকায় থাকা বাকি ৫ জনের সম্মিলিত সম্পদের তুলনায় অনেক গুণ বেশি। একাধারে মুকেশ আম্বানি বিশ্বের চতুর্থ ধনী ব্যক্তি হয়েছেন।
ভারতে সবার শীর্ষে রয়েছেন মুকেশ আম্বানিই। আর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন লন্ডন নিবাসী হিন্দুজা ব্রাদার্স। অপরদিকে উইপ্রোর আজিম প্রেমজি রয়েছেন পঞ্চম স্থানে।
মুকেশের সাম্রাজ্য ফুলেফেঁপে উঠলেও তার ভাই অনিল আম্বানি দেউলিয়া ঘোষণা করেন নিজেকে। তিনি নাকি বউয়ের গয়না বিক্রি করে মামলার খরচ জোগাচ্ছেন!
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।