দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিয়েবাড়ির গান নিয়ে আবার হাজির হচ্ছেন নন্দিত শিল্পী খালিদ হাসান মিলুর যোগ্য দুই উত্তরসূরি প্রতীক হাসান ও প্রীতম হাসান। তারা এবার গান বাঁধলেন ‘কাবাবের হাড্ডি’।
ইতিপূর্বে বিয়েবাড়িকেন্দ্রিক দুই ভাইয়ের যৌথ গান ‘বেয়াইনসাব’ এবং ‘গার্লফ্রেন্ডের বিয়া’ ছিলো তারই প্রতিধ্বনি। দুটো গানই সুপার হিট হয়। সেই ধারাবাহিকতায় আবারও বিয়েবাড়ির গান নিয়ে হাজির হলেন নন্দিত শিল্পী খালিদ হাসান মিলুর যোগ্য এই দুই উত্তরসূরি প্রতীক হাসান ও প্রীতম হাসান।
রেকর্ডিং ও ভিডিও শুটিং ইতিমধ্যেই শেষও হয়েছে। গানচিল মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে ২৫ অক্টোবর উন্মুক্ত হবে এটি, বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন প্রযোজক আসিফ ইকবাল।
ধারণা করা হচ্ছে, গানটির ভিডিও এবার সব পুরনো চমককেও হার মানাবে, আয়োজনের গল্প থেকেই সেটি স্পষ্ট। কারণ হলো, এটি নির্মাণ করেছেন বর্তমান সময়ের হিট নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি।
এটি সুপারভাইজ করেছেন আরেক খ্যাতিমান নির্মাতা আদনান আল রাজীব। এতে দুই ভাইয়ের পাশাপাশি মডেল হিসেবে কাজ করেছেন এই সময়ের আলোচিত তিন জনপ্রিয অভিনেতা মারজুক রাসেল, জিয়াউল হক পলাশ ও শবনম ফারিয়া। সঙ্গে আরও রয়েছে হিট ইউটিউবার কেটো ভাই।
এই গানটি সম্পর্কে প্রীতম হাসান বলেন, ‘এটি আমার সর্বশেষ ওয়েডিং সং। যাতে আমি পারফর্ম করলাম। তারপর আর করার কোনো ইচ্ছা নেই। এটি আমিই কম্পোজ করলাম। গেয়েছেন প্রতীক ভাই।
সত্যি বলতে, গানটি করার কারণই হলো বিষণ্নতা থেকে মুক্তি পাওয়া ও দেওয়া। বর্তমানে করোনায় আমরা সবাই খুব বিষাদের মধ্যেই যাচ্ছি। সেখান থেকে নিজেদের বের করে আনার জন্যই মজা করে এই কাজটি করা।’
অপরদিকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-খ্যাত নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি নাটক বানিয়ে তারকা বনে গেলেও ইতিপূর্বে মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেননি। ফিরিয়ে দিয়েছেন অসংখ্য প্রস্তাব। তবে এই কাজটি করার প্রথম কারণ হলো এই গানটি পছন্দ হওয়া।
কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে নির্মাতা অমি সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, “বলা যায় বিশাল আয়োজন ছিল। ৭৩ জন শিল্পী ছিলেন এই ইউনিটে। প্রায় দেড়শ’ লোকের ইউনিট ছিলো এটি। কাজটি করে খুবই মজা পেয়েছি। টেকনো মোবাইল এবং গানচিল মিউজিকের সহযোগিতায় এতো বড় কাজ সুন্দরভাবে শেষ করতে পারলাম। আদনান ভাই তো ছাতা হিসেবে আমার পাশে ছিলেনই। আমার ধারণা যে, দর্শকরাও খুব মজা পাবেন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।