The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ফুটপাতে ১০ বছর ধরে ভিক্ষুক-জীবন এক পুলিশ কর্মকর্তার!

মানসিক ভারসাম্য হারানোর পর মনীষের জীবনে সবকিছুই যেনো তালগোল পাকিয়ে যায়

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নাম তার মনীষ মিশ্র, ছিলেন ভারতের মধ্যপ্রদেশ পুলিশের দক্ষ একজন শ্যুটার। গত এক দশক ধরে ভিক্ষুকের মতো পথে পথে ঘুরছেন। পরিবার-পরিজন সবই রয়েছে তার। তারপর সব থেকেও যেনো কিছুই নেই তার।

ফুটপাতে ১০ বছর ধরে ভিক্ষুক-জীবন এক পুলিশ কর্মকর্তার! 1

বিগত ১০ বছর ধরে তার ঠিকানা হলো ফুটপাত। মাথাভর্তি চুল, গালভর্তি দাড়ি। পথের ধূলিমাখা জীবনে ওরাই যেনো তার সঙ্গী বারোটা মাস। কেও করুণা করলে খাবার জুটেছে। না হলে অভুক্তই কেটেছে সারাদিন।

জানা যায়, মানসিক ভারসাম্য হারানোর পর মনীষের জীবনে সবকিছুই যেনো তালগোল পাকিয়ে যায়। একসময় পুলিশের চাকরিটাও চলে যায় তার। ‘পাগল’ ছেলে কোথায় কী করে বসে, তাই পরিবারও দূরে ঠেলে দেন তাকে।

আর ঠিক এভাবেই চলে যাচ্ছিল তার ভরঘুরে জীবন। পুরোনো ব্যাচমেটদের সঙ্গে হঠাৎ করেই দেখা হয়ে যায় তার। মনীষকে দেখে তারা চিনতেই পারেননি। তবে মনীষের একেবারেই চিনতে ভুল হয়নি। তারপর যা ঘটে, তা এক নাটকীয় বলা যায়।

মধ্যপ্রদেশ উপনির্বাচনের ফল ঘোষণার পর রাস্তায় বেরিয়েছিল একটি বিজয় মিছিল। সেই মিছিল ঘিরে অপ্রীতিকর কিছু যাতে না ঘটে সেটি দেখার দায়িত্বে ছিলেন ডিএসপি রত্নেশ তোমর এবং বিজয় ভাদোরিয়া।

ফুটপাতে হঠাৎই তাদের নজর চলে যায় এক ভিক্ষুকের দিকে। কী মনে করে যেনো পরনের ভালো জ্যাকেটটি পুলিশ অফিসার বিজয় তার হাতে তুলে দেন। রত্নেশ সিং তোমর তাকে দেন একজোড়া নতুন জুতা।

এগুলো দিয়ে ফিরে আসছিলেন তারা। তবে ওই ভিক্ষুক ভাদোরিয়ার নাম ধরে ডাকায় বিস্মিত হন ওই অফিসার। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর আবারও এগিয়ে যান ওই ভিক্ষুকের দিকে। জিজ্ঞাস করেই জানতে পারেন তিনি মনীষ মিশ্র। তারপর আর তাকে চিনে নিতে অসুবিধা হয়নি ওই দুই পুলিশ অফিসারের।

১৯৯৯ সালের ব্যাচমেট তারা! মনীষকে তারা তখনই সঙ্গে করে নিয়ে যেতে চান। তবে মনীষের তীব্র আপত্তিতে শেষ পর্যন্ত তাকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি আশ্রমে। সেখানেই তার মানসিক চিকিত্সার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

জানা যায়, মনীষের বাবা ও চাচা দুজনই অ্যাডিশনাল এসপি পদে থেকে অবসর নিয়েছেন। মনীষের ভাইও থানার অফিসার ইনচার্জ। মনীষের বোন কাজ করেন দূতাবাসে। সাব-ইনস্পেক্টর মনীষের ডাটিয়া জেলায় শেষ পোস্টিং ছিল। তারপরই মানসিক অসুস্থতা শুরু হয়।

এই ১০ বছর ভোপালের একাধিক আশ্রম এবং ভবঘুরে কেন্দ্রে তাকে রাখার ব্যবস্থাও করা হয়েছিল। তবে প্রতিবারই তিনি পালিয়ে যান। তার পরিবারের দাবি, মনীষকে তারা ঘরে ধরে রাখার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন বার বার।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali