The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

সকালে ঘুম থেকে নির্ধারিত সময় উঠলে আশ্চর্য সব উপকার পাবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠলে আশ্চর্য সব উপকার পাবেন! তাই প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন। যাতে করে এই সময়েই উঠে পড়তে পারে। তাহলে যেমন শরীরের হাল ফিরবে, ঠিক তেমনই ভালো থাকবে আপনার মন।

সকালে ঘুম থেকে নির্ধারিত সময় উঠলে আশ্চর্য সব উপকার পাবেন 1

অনেকেরই ঘুম থেকে ওঠার কোনও নির্দিষ্ট সময়ই নেই। একদিন সকাল ৭টায় উঠছেন তো আরেকদিন উঠছেন ৮টায়। আবার হয়তো কোনো দিন সকাল ৯টায়। এমন বদভ্যাসই ঘুমের রুটিনের বারোটা বাজিয়ে দিয়ে থাকে। সেজন্য বিপাকে পড়ে শরীরে। ঘিরে ধরে নানা রোগব্যাধি। এমনকী মনের হালও বেহাল অবস্থায় পড়ে। তাইতো বিশেষজ্ঞরা সকলকেই প্রতিদিন একই সময় ঘুম থেকে ওঠার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এই নিয়মটি মেনে চললেই শরীর ও মনের হাল ফিরবে। পাবেন একাধিক চমকপ্রদ উপকারও।

ঠিকঠাক ঘুম হবে

প্রতিদিন একই সময় ঘুম ভেঙে না উঠলে সার্কাডিয়ান রিদম কিংবা স্লিপ সাইকেলও বিগড়ে যায়। যে কারণে চোখে ঘুম ধরা দিতে চায় না। এমনকী ঘুমের মান খারাপও হয়ে যেতে পারে। তাতে করে শরীরের বেজে যায় বারোটা। এমনকী ধীরে ধীরে বিপাক হার বিগড়ে যায়। সে কারণে ওজনও বেড়ে যেতে পারে। এমনকী পিছু নিতে পারে সুগার, প্রেশারের মতো একাধিক ক্রনিক রোগও। তাই চেষ্টা করুন প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যাওয়ার ও সঠিক সময়ে নিদ্রা ভেঙে উঠে পড়ার। তাহলেই বহু রোগের ফাঁদ এড়াতে পারবেন অনায়াসে।

হরমোনের ভারসাম্য ফিরবে

ইদানিং অনেকের শরীরেই হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে না। যে কারণে তাদের মনের পাশাপাশি দেহের হালও বিগড়ে যেতে থাকে। জাপটে ধরে একাধিক সমস্যা। তবে ভালো একটি খবর হলো, আপনি যদি প্রতিদিন সকালে একই সময় উঠতে পারেন, সেইক্ষেত্রে কিছুদিনের মধ্যে শরীরে হরমোনের ভারসাম্যও ফিরবে। এড়িয়ে চলতে পারবেন একাধিক বড়সড় রোগের ফাঁদও। তাই ঘুমের রুটিন ঠিকমতো গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে আপনাকে।

মন ভালো থাকবে

বিশেষজ্ঞদের ভাষায়, প্রতিদিন পৃথক পৃথক সময়ে ঘুম ভেঙে উঠলে মনে উঁকি দিতে পারে নানা দুশ্চিন্তা- উৎকণ্ঠার মতো সমস্যাও। এমনকী ধীরে ধীরে অবসাদের ফাঁদেও জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা প্রবল হতে পারে। তাই মনের হাল ফেরাতে চাইলে সকালে একটা নির্দিষ্ট সময় উঠে পড়ুন। সেইসঙ্গে রাতে একবার ঘড়ি ধরে ঘুমাতে যান। আশা করছি যে, এই নিয়মটি মেনে চললেই আপনার মন থাকবে ভালো। সারাদিন কর্মচঞ্চল জীবন কাটাতে পারবেন অনায়াসে।

যে নিয়ম মেনে চলতে হবে:

# মোবাইলে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন।
# অ্যালার্ম স্নুজ করবেন না।
# রাতে নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে যান।
# বিছানায় শুয়ার পর কখনও মোবাইল ঘাঁটবেন না।
# ঘুম না এলে হাঁটাহাঁটি করে আসুন।
# অন্ততপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুম পাড়তে হবে।

তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali