The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিকল্প ‘হিমাগার’ আবিষ্কার: কৃষকদের আশার আলো দেখাচ্ছে!

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ আমাদের দেশে বিদ্যুৎ সমস্যা এতো প্রকট যে, মিল-কলকারখানা থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রেই তৈরি হয়েছে অচলাবস্থা। এমন অবস্থায় প্রায় বিদ্যুৎ ছাড়া কোনো প্রকল্প এলে সেটিকে সানন্দে গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এমনই একটি সুযোগ এসেছে। সেটি হলো খুব সামান্য বিদ্যুৎ দিয়ে বিকল্প ‘হিমাগার’ আবিষ্কার করা হয়েছে।

Options cold storage Discovery

সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যায়, বিকল্প ‘হিমাগার’ রাজশাহী নগরের নামোভদ্রা এলাকায় তৈরি করা হয়েছে। ৩শ’ টন ধারণক্ষমতার এই হিমাগার তৈরিতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ১৪ লাখ টাকা। বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে জলীয় বাষ্পের খুব সাধারণ একটি ধর্মকে কাজে লাগিয়ে ঘর ঠাণ্ডা রাখা হবে। অপরদিকে বাঁশের তৈরি এক ধরনের প্রযুক্তি বাতাসের আর্দ্রতা টেনে শুষে নেবে। এই পদ্ধতিতে এই প্রথম একটি বিকল্প ‘হিমাগার’ তৈরি করা হলো।

মাত্র ১৪ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে ৩শ’ টন ধারণক্ষমতার এই হিমাগারটি তৈরি করতে। প্রচলিত পদ্ধতিতে এই আকারের একটি হিমাগার তৈরিতে প্রায় আড়াই কোটি টাকা প্রয়োজন হয়।
এই হিমাগারটি তৈরি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এম. মনজুর হোসেন। এই প্রকল্পে অর্থায়ন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি মাসের শেষের দিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হিমাগারটি উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

এম. মনজুর হোসেন জানান, আর কোথাও এই ধরনের হিমাগার নেই। এটি হচ্ছে স্বল্প আয়ের কৃষকের জন্য ব্যয়সাশ্রয়ী পচনশীল শস্য সংরক্ষণাগার। অন্তত এক বছর ব্যবহার করার পর এর উপযোগিতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

হিমাগারটি নির্মাণ করা হয়েছে রাজশাহী শহরের নামোভদ্রা এলাকায়। ৩ নভেম্বর রাজশাহী প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক নিয়ামুল বারি সম্প্রতি এই হিমাগারটি পরিদর্শন করেন। তিনি গ্রিন টেকনোলজি নিয়ে কাজ করেন। এই হিমাগারের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি বলেছেন যে, এর কাঠামো, ভেতরের তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার পরিমাপ যা দেখা যাচ্ছে তা হতে আশা করা যায়, হিমাগারটি প্রাকৃতিকভাবেই কাজ করবে। তবে আরও এক বছর দেখার পর পুরোপুরিভাবে বোঝা যাবে, এটি হিমাগারের মতো কাজ করবে কিনা।

এই হিমাগারে কৃষক খুব অল্প খরচে ফসল সংরক্ষণ করতে পারবেন বলে ধারণা করা হয়েছে। ৮৫ কেজির এক বস্তা আলু এখন হিমাগারে রাখতে কৃষকের ৩৫০ টাকা দিতে হয়। এই হিমাগারে রাখলে লাগবে মাত্র ১০০ টাকা। দেশে আদা এবং পেঁয়াজের কোনো সংরক্ষণাগার নেই। এই জন্য কৃষকের ঘরে পেঁয়াজ এবং আদা ৬০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়। এই হিমাগারে আদা, পেঁয়াজ এবং এক মাসের জন্য মরিচ, বেগুন, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি সংরক্ষণ করা যাবে।

এই হিমাগারটি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৬ মাস। নির্মাণকাজ শুরু হয় এবছর ২৮ এপ্রিল। ৩শ’ টন ধারণক্ষমতার তিনতলাবিশিষ্ট এই হিমাগারের আয়তন ১ হাজার ৭০০ বর্গফুট। এর বাইরের আয়তন ৬০ বাই ৩০ ফুট। ভেতরের ৫৮ বাই ২৮ ফুট। হিমাগারটি তৈরির উপকরণ হচ্ছে- বাঁশ, খড়, টালি, সিমেন্ট ও বালু। এরমধ্যে বাঁশ রয়েছে ৬০ ভাগ। ১২ ভাগ খড় আর বাকি অংশ ইট-বালু-সিমেন্ট দিয়ে তৈরি। আর এই হিমাগারের ছাউনি দেওয়া হয়েছে খড়ের। দেওয়াল তৈরি করা হয়েছে ইট দিয়ে। দেওয়াল প্লাস্টার করা হয়নি। এরওপর টালি দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।

দেওয়াল এবং টালির মাঝখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রাখা হয়েছে। ফাঁকা অংশে বালু এবং পানি থাকবে। এখান থেকেই তৈরি হবে জলীয় বাষ্প। এই প্রক্রিয়ায় ঘরের ভেতরের তাপ শোষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

হিমাগারের ভেতরে ৩ তলাবিশিষ্ট বাঁশের মাচা তৈরি করা হয়েছে। আবার ওপরে ওঠার জন্য বাঁশের সিঁড়ি বানানো হয়েছে। নিচতলা হতে ঠাণ্ডা বাতাস যাতে প্রাকৃতিক উপায়ে ওপরে উঠে যায়, সেজন্য দেওয়ালের নিচের দিকে একটু করে ফাঁকা রাখা হয়েছে। সেখান দিয়ে বাইরের গরম বাতাস ভেতরে ঢুকে প্রাকৃতিকভাবে ঠাণ্ডা বাতাসকে ঠেলে ওপরে নিয়ে যায়। আবার হিমাগারের ভেতরে যাতে অন্ধকার না হয়, সে জন্য তৃতীয় তলার ওপরে দুই পাশে দুটি কাচের জানালা রয়েছে। আর কখনও নিচের ঠাণ্ডা বাতাস যদি প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ওপরে না ওঠে, সেই ঠাণ্ডা বাতাস ওপরে তোলার জন্য দুটি ফ্যানের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এই ফ্যানও আবার সোলার প্যানেলের সাহায্যে চালানো হবে।

এভাবেই কাজ করবে এই বিকল্প হিমাগারটি। বলা যায় প্রায় বিদ্যুৎ ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে উদ্ধাবন করা হয়েছে এই হিমাগার। যা দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশেষ উপকারে আসবে।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali