দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে স্যামসাং নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় নানা অফার। এইসব অফার ক্রেতাদের ঈদ উদযাপনের আনন্দ আরও বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
এই অফারের ফলে, দেশজুড়ে মানুষ অবিশ্বাস্য ছাড়কৃত মূল্যে স্যামংসায়ের উদ্ভাবনী পণ্য কেনার সুবর্ণ সুযোগ পাচ্ছেন।
এই ঈদে ফ্যানদের পছন্দের স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাকের সুযোগ নিয়ে এলো স্যামসাং। সেইসঙ্গে, নির্দিষ্ট ব্যাংকের কার্ডে ১৮ মাস ইএমআইয়ের ক্ষেত্রে রয়েছে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ, এতে করে প্রযুক্তিপ্রেমী মানুষ বর্তমানে আরও সহজে স্যামসাংয়ের অভাবনীয় উদ্ভাবনের সঙ্গী হওয়ার সুযোগ পাবেন। এর সঙ্গে, ঈদ উদযাপনকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে স্যামসাং চালু করলো ‘নেভার মাইন্ড’ ক্যাম্পেইন।
স্যামসাংয়ের এই ক্যাম্পেইনে রয়েছে ফোনটি কেনার এক বছরের মধ্যে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে স্ক্রিনের কোনো ক্ষতির ক্ষেত্রে স্ক্রিন রিপ্লেসমেন্ট অফার। স্যামসাংয়ের ফ্যানরা বর্তমানে তাদের পছন্দের ডিভাইসের স্ক্রিনের ক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত ক্ষতির দুশ্চিন্তা থেকে নিশ্চিন্ত থাকতে পারবেন। অফারটি গ্যালাক্সি এ০৪এস, গ্যালাক্সি এফ২৩, সদ্য উন্মোচিত গ্যালাক্সি এ৩৪ ফাইভজি, এ৫৪ ফাইভজি এবং গ্যালাক্সি এ১৪ ডিভাইসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
তাছাড়াও, ঈদ অফারের অংশ হিসেবে আকর্ষণীয় এক্সচেঞ্জ অফার নিয়ে এলো স্যামসাং। ব্যবহারকারীরা পুরোনো স্মার্টফোনের বদলে নতুন স্মার্টফোন নেওয়ার সময় নির্ধারিত স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে ৭,০০০ টাকা পর্যন্ত এক্সচেঞ্জ বোনাস ক্যাশব্যাকও উপভোগ করতে পারবেন। সেইসঙ্গে, স্যামসাং স্মার্টফোন কিনলে থাকছে নির্ধারিত অপারেটরের ক্ষেত্রে ১ বছর পর্যন্ত ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবর্ণ সুযোগ।
এই বিষয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব এমএক্স বিজনেস মো. মূয়ীদূর রহমান বলেন, “স্যামসাং সবসময় ক্রেতাদের চাহিদা এবং প্রয়োজন অনুসারে উদ্ভাবন নিয়ে আসার চেষ্টা করে। বাংলাদেশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সহজলভ্য করাই হলো আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আমাদের এই লক্ষ্যপূরণের পথে আমরা ঈদ অফার এবং ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি। স্মার্ট বাংলাদেশ অর্জনের পথে দেশজুড়ে সবাই যেনো স্মার্ট জীবনযাপন করতে পারেন, তাই আমরা আরও বেশি ক্রেতার কাছে আমাদের উদ্ভাবন নিয়ে পৌঁছাতে চাই।”
এই আকর্ষণীয় ঈদ অফারগুলো পেতে ক্রেতাদের নিকটস্থ অনুমোদিত স্যামসাং স্টোরে যেতে হবে। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।