দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাজারে ইলেকট্রিক বাইকের চাহিদা যেনো দিন দিন বাড়ছে। গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করতে স্মার্টফোন নিয়ন্ত্রিত জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব বাইকে এখন বাজার সয়লাব। এর একটির নাম রিভোল্ট। মডেল আরভি ৪০০।
মূলত এটি ভারতে তৈরি ই-বাইক। এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ রুপিতে। আরভি ৪০০-এর সবথেকে বড় বিশেষত্ব হলো, এই বাইকটি সম্পূর্ণ এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নির্মিত। ভারতে এই রকম বাইক প্রথম বলে দাবি করেছে প্রস্তুতকারক সংস্থা।
ফ্যাশনেবল তো বটেই, ই-বাইকটিতে রয়েছে নানা ধরনের চমক। মূলত শহুরে জীবনযাত্রাকে মাথায় রেখেই এই বাইকটির নকশা তৈরি করা হয়। সংস্থাটির দাবি, একবার চার্জ দিলে বাইকটি পার করতে পারবে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
বাইকটিতে হরেক পরিবর্তন করাও সম্ভব, তা সম্ভব হবে আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমেই!
বাইকটিতে থাকা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে আপনি এটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমেই। বাইকটির নানা মোডও রয়েছে চালকের বাইক চালানোর ধরনের উপর ভিত্তি করে। ইলেকট্রিক বাইক হওয়ায় ‘নাক উঁচু’ ভাবনা ভেঙে দিতে এই বাইকটিতে আরও রয়েছে ইঞ্জিনের সাউন্ড অন অফের বোতামও। ইঞ্জিন সাউন্ড ‘অন’ করা মাত্রই ইলেকট্রিক বাইকও তখন গর্জে উঠবে অনেকটা পেট্রোলচালিত মোটরবাইকের মতোই। বাইকটিতে আরও রয়েছে অ্যান্টি-থেফট, জিওফেন্সিংসহ নানা চোখ ধাঁধানোর মতো প্রযুক্তি। চাইলে বাইকটির ব্যাটারি সোয়াইপও করা সম্ভব। সংস্থাটির নিকটবর্তী সার্ভিস সেন্টারে গেলে পাওয়া যাবে এই সুবিধা। বাইকটিতে আরও রয়েছে এলইডি হেডলাইট ও প্রজেক্টর বিম যা রাতের অন্ধকারে পর্যাপ্ত আলো দিতে পারে। ইলেকট্রিক বাইকটির সামনে আর পিছনের চাকায় রয়েছে ‘অ্যালয় হুইল’। তাছাড়াও এমআরএফ জ্যাপার টায়ার যে কোনো রাস্তা স্বচ্ছন্দে পার করতে পারবে। বাইকটির কনসোলে কতোটা চার্জ রয়েছে, বাইকটি কতো ঘণ্টা চলেছে, স্পিডোমিটার ও ট্র্যাকোমিটার ছাড়াও বাইকটিতে কোনো ত্রু টি দেখা দিলে তাও দেখাবে ওই কনসোলে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।